খুশকি মুক্ত চুল পেতে যা করণীয়!

আসসালামুআলাইকুম। আশা করি সবাই মহান আল্লাহর অশেষ রহমত ও করুণায় ভালোই আছেন? আলহামদুলিল্লাহ আমিও আপনাদের সবার দোয়ায় ও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছি। প্রথমেই একটু বক বক করে নেই। নয়তো আবার পরে আফসোস করবো এই বলে যে, আহারে! সবাইকে তো টিপস শেয়ার করলাম কিন্তু মনের কথাটা মনেই থেকে গেল? তাহলে ব্লগইন করে মজাটাই বা কি হলো বলুন? তো আজ আমার শরীরটা বেশ ভালো তবে মনটা একটু খারাপ! কেন জানেন?...    তারিখঃ ০৭/০৪/২০১২  |  সবটুকু পড়ুন »

Wednesday, May 30, 2012

লেটুসপাতার নানান উপকারীতা !

আমাদের দেশে সালাদের বাটিতে একটি পরিচিত নাম লেটুসপাতা। এ পাতার অনেক গুণাবলী রয়েছে যেমন:


  • হাঁচি, কাশি, কফ, হাঁপানি ও ফুসফুসের ইনফেকশন দূর করে লেটুসপাতা।
  • কিডনির সমস্যার জন্য যেসব রোগীর প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায় তাদের জন্য লেটুসপাতা ভীষণ উপকারী।
  • হাত-পা ফুলে যাওয়া, কিডনির পাথর, কিডনির কার্যহীনতা মূত্রথলির ইনফেকশন ও কিডনিতে ব্যথা_ এ অসুখগুলোয় লেটুসপাতা যথেষ্ট জরুরি।
  • ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য এই পাতা আশীর্বাদস্বরূপ। রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে ও ডায়াবেটিক রোগীর দেহের বিভিন্ন ক্ষয়ক্ষতি নিরাময়ে সাহায্য করে। কাঁচা বা ভাজা লেটুসপাতা সালাদ রক্ত পরিষ্কার করে হৃদপিন্ডের শিরা-উপশিরার দেয়ালে চর্বি জমাতে বাধা দেয় এবং রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
  • পাকস্থলী ও খাবার হজমকারী অন্যান্য অঙ্গের ওপর রয়েছে এর যথেষ্ট ইতিবাচক প্রভাব।
  • গর্ভবতী মায়ের কাঁচা লেটুসপাতা খেলে মা ও শিশু উভয়ের শরীরেই রক্তের মাত্রা বাড়ে। এতে পানির পরিমাণ বেশি হওয়ার জন্য মোটা ব্যক্তিদের চর্বি ও ওজন কমায়।
  • চোখের ইনফেকশনজনিত সমস্যায় (যেমন চোখ ওঠা) একা বা দুই লিটার পানির সামান্য লেটুসপাতা (৫০ গ্রাম) প্রায় ছয় মিনিট ফুটিয়ে সেই পানিতে চোখ ধুলে চোখ ওঠা দ্রুত ভালো হয়। চোখের অতিরিক্ত পরিশ্রমের ওপর এ ফোটানো পানি ঠান্ডা করে ব্যবহার করলে চোখের ক্লান্তি দূর হয়।
  • খুশকির বিরুদ্ধেও কাজ করে। অনেক শ্যাম্পুতে লেটুসপাতার গুঁড়া ব্যবহার করা হয়। দীর্ঘ সময় রৌদ্রে থাকলে ত্বকে কালচে পোড়া ভাব হয়। লেটুসপাতা থেতলে ত্বকে দিলে ত্বকের উপকার হয়।
  • এ পাতার ক্ষতিকর দিক হলো, দ্রুত নষ্ট হয়। তাই টাটকা থাকতেই খেয়ে নেয়া ভালো।

0 comments:

Post a Comment