কম আলো ও বেশি আলোয় দেখার জন্য চোখের স্নায়ুকোষ আছে। এদের নাম রড কোষ ও কোন কোষ। একেবারে আলোহীন অবস্থায় কিছু দেখা যায় না। কম আলোয় বা আধো অন্ধকারে রেটিনার রড কোষগুলি আমাদের দেখার কাজে সাহায্য করে। তবে সাধারণ দেখা আর পড়ার দেখার মধ্যে পার্থক্য আছে। পড়ার সময় অক্ষরের চেহারাগুলি স্পষ্ট হওয়া দরকার।
কোনো জিনিসকে ভালো ভাবে দেখার জন্যও এটা প্রয়োজন। যা দেখছি বা পড়ছি তার সীমারেখা খুব পরিষ্ড়্গার হওয়া নির্ভর করে আলোর উপর। আর আলো কম হলে চোখ ‘একোমোডেশান’ নামে চোখের এক বিশেষ ক্ষমতাকে কাজে লাগায়। কম আলোয় পড়লে রেটিনার রড কোষ কাজ করলেই হবে না, প্রয়োজন হবে বেশি একোমোডেশানের। বেশি দিন একটানা একোমোডেশানের উপর বেশি চাপ পড়লে চোখের স্থায়ী ক্ষতি হয়ে যায়। তাই কম আলোয় বেশি দিন পড়া উচিত নয়।
কোনো জিনিসকে ভালো ভাবে দেখার জন্যও এটা প্রয়োজন। যা দেখছি বা পড়ছি তার সীমারেখা খুব পরিষ্ড়্গার হওয়া নির্ভর করে আলোর উপর। আর আলো কম হলে চোখ ‘একোমোডেশান’ নামে চোখের এক বিশেষ ক্ষমতাকে কাজে লাগায়। কম আলোয় পড়লে রেটিনার রড কোষ কাজ করলেই হবে না, প্রয়োজন হবে বেশি একোমোডেশানের। বেশি দিন একটানা একোমোডেশানের উপর বেশি চাপ পড়লে চোখের স্থায়ী ক্ষতি হয়ে যায়। তাই কম আলোয় বেশি দিন পড়া উচিত নয়।
0 comments:
Post a Comment