অনেকেই তার নিজের চুল, ত্বক, নখ, দাঁত ও মেদ নিয়ে ভাবেন। ভাবে, তার ত্বক যদি আরো মসৃণ ও সুন্দর, চুল যদি মেঘের মতো কালো, নখ আর দাঁত যদি আরো উজ্জল , শরীর যদি মেদহীন হতো। তাহলে কতো ভাল লাগতো তাকে। তাদের জন্য এবার সুখবর !
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, দৃষ্টিনন্দন ফল কামরাঙা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সহায়তা করে। কারণ এটা ভিটামিন সি-তে পূর্ণ। পাশাপাশি চুল, ত্বক, নখ ও দাঁতের সুরক্ষায় চমৎকার কাজ করে এই ফলটি । পাশাপশি অতিরিক্ত মোটা মানুষের দেহের চর্বি কমাতেও সাহায্য করে। গবেষকরা জানান, যারা নিয়মিত ভরা পেটে (অবশ্যই যাদের কিডনির কোনো অসুখ নেই) কামরাঙা খান, তাদের চুল, ত্বক, নখ ও দাঁত তুলনামূলকভাবে উজ্জ্বল, ভঙ্গুরহীন হয়। সমসাময়িক সংক্রামক রোগগুলোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে কামরাঙা।
তবে কিডনিতে পাথর, ইনফেকশন রয়েছে এমন ব্যক্তিদের জন্য এই ফল পরিহার করা উচিত সম্পূর্ণভাবে। আবার যাদের দীর্ঘ বছর ধরে ডায়াবেটিস ও হার্ট দুর্বল, তাদের জন্যও এই ফল বর্জনীয়। তাই বলে কামরাঙা পুষ্টিহীন এমন নয়। এতে রয়েছে উচ্চমানের ভিটামিন এ এবং সি। যা বাড়ন্ত শিশুদের জন্য, খেলোয়াড়, অ্যাথলেটদের জন্য যথেষ্ট উপকারী। কামরাঙায় নেই কোনো চর্বি বা ফ্যাট। তাই এই ফল খেলে রক্তে চিনি বা চর্বি বৃদ্ধির আশঙ্কা নেই। এতে যে আঁশ রয়েছে তা কোষ্ঠকাঠিন্য, পাকস্থলীর ক্যানসার দূর করে। অতিরিক্ত টক লাগলে ডাল বা তরকারির সঙ্গে রান্না করে খেতে পারেন। তবে কোনো অবস্থাতেই কেউ এই ফল খালি পেটে খাবেন না।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। এই ফল ব্রণ হওয়ার পরিমাণ কমায়। এতে বিদ্যমান খনিজ লবণগুলো দাঁত ও হাড় গঠনে সাহায্য করে। কিছু পরিমাণ জিংকও রয়েছে এতে। তবে অতিরিক্ত টক হওয়ার জন্য ডায়রিয়া চলাকালে বা ডায়রিয়া ভালো হওয়ার পরপরই এই ফল খাবেন না।
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, দৃষ্টিনন্দন ফল কামরাঙা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সহায়তা করে। কারণ এটা ভিটামিন সি-তে পূর্ণ। পাশাপাশি চুল, ত্বক, নখ ও দাঁতের সুরক্ষায় চমৎকার কাজ করে এই ফলটি । পাশাপশি অতিরিক্ত মোটা মানুষের দেহের চর্বি কমাতেও সাহায্য করে। গবেষকরা জানান, যারা নিয়মিত ভরা পেটে (অবশ্যই যাদের কিডনির কোনো অসুখ নেই) কামরাঙা খান, তাদের চুল, ত্বক, নখ ও দাঁত তুলনামূলকভাবে উজ্জ্বল, ভঙ্গুরহীন হয়। সমসাময়িক সংক্রামক রোগগুলোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে কামরাঙা।
তবে কিডনিতে পাথর, ইনফেকশন রয়েছে এমন ব্যক্তিদের জন্য এই ফল পরিহার করা উচিত সম্পূর্ণভাবে। আবার যাদের দীর্ঘ বছর ধরে ডায়াবেটিস ও হার্ট দুর্বল, তাদের জন্যও এই ফল বর্জনীয়। তাই বলে কামরাঙা পুষ্টিহীন এমন নয়। এতে রয়েছে উচ্চমানের ভিটামিন এ এবং সি। যা বাড়ন্ত শিশুদের জন্য, খেলোয়াড়, অ্যাথলেটদের জন্য যথেষ্ট উপকারী। কামরাঙায় নেই কোনো চর্বি বা ফ্যাট। তাই এই ফল খেলে রক্তে চিনি বা চর্বি বৃদ্ধির আশঙ্কা নেই। এতে যে আঁশ রয়েছে তা কোষ্ঠকাঠিন্য, পাকস্থলীর ক্যানসার দূর করে। অতিরিক্ত টক লাগলে ডাল বা তরকারির সঙ্গে রান্না করে খেতে পারেন। তবে কোনো অবস্থাতেই কেউ এই ফল খালি পেটে খাবেন না।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। এই ফল ব্রণ হওয়ার পরিমাণ কমায়। এতে বিদ্যমান খনিজ লবণগুলো দাঁত ও হাড় গঠনে সাহায্য করে। কিছু পরিমাণ জিংকও রয়েছে এতে। তবে অতিরিক্ত টক হওয়ার জন্য ডায়রিয়া চলাকালে বা ডায়রিয়া ভালো হওয়ার পরপরই এই ফল খাবেন না।
0 comments:
Post a Comment