আগে বিজ্ঞানীরা মনে করতেন, মানুষ ঘুমায় শরীরের ক্লান্তি দূর করার জন্য। কিন্তু ক্লান্তি দূর করার জন্য ঘুম নাকি খুব একটা কাজের নয়। ঝাড়া ৮ ঘণ্টা ঘুমালে শরীরের যে পরিমাণ ক্যালরি জমা হবে, সেই ক্যালরি নাকি একটা টোস্ট খেয়েই পাওয়া যায়! ঘুমের স্তর মূলত ২টি-র্যাপিড আই মুভমেন্ট স্তর, আর নন-র্যাপিড আই মুভমেন্ট স্তর; সংক্ষেপে আরইএম আর এনআরইএম। এনআরইএম স্তরকে কিন্তু আবার ৪টা স্তরে ভাগ করা যায়।
প্রথম স্তরটা যখন আমরা কেবল ঘুমাতে শুরু করি, সেটা হালকা একটা তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাব। আমরা ঘুমের এই স্তরে থাকি ১০ মিনিটের মতো। আর তারপর পরের স্তরে চলে যাই। এই স্তরে এসে আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি কমতে থাকে। আর মোটামুটি ২০ মিনিট পরে আমরা গভীর ঘুমে তলিয়ে যাই। এই গভীর ঘুমের ২টি স্তর আছে। প্রথম স্তরে আমাদের মস্তিষ্ক আবার এক বিশেষ ধরনের তরঙ্গ (ফ্রিকোয়েন্সি) সৃষ্টি করে। আর এই স্তরে আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি একেবারেই কমে যায়।
প্রথম স্তরটা যখন আমরা কেবল ঘুমাতে শুরু করি, সেটা হালকা একটা তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাব। আমরা ঘুমের এই স্তরে থাকি ১০ মিনিটের মতো। আর তারপর পরের স্তরে চলে যাই। এই স্তরে এসে আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি কমতে থাকে। আর মোটামুটি ২০ মিনিট পরে আমরা গভীর ঘুমে তলিয়ে যাই। এই গভীর ঘুমের ২টি স্তর আছে। প্রথম স্তরে আমাদের মস্তিষ্ক আবার এক বিশেষ ধরনের তরঙ্গ (ফ্রিকোয়েন্সি) সৃষ্টি করে। আর এই স্তরে আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি একেবারেই কমে যায়।
0 comments:
Post a Comment