অনেক সময় লেখাটি যা না তার চেয়ে ভিন্ন কিছু লেখা হয় শিরোনামে। এটা অনেক সময় পাঠকের আকর্ষনের জন্য আবার অনেক সময় তা সার্চইঞ্জিনের সুবিধা পাওয়ার জন্য কাজে লাগে। আবার কোন রূপক শিরোনামও দেয়া থাকে কখনো। আধিকাংশ সময়ই লেখক সার্চ ঞ্জিন বান্ধব ও সাধারনপাঠক উপযোগী টপিক শিরোনাম লিখে থাকেন।
ভাল লেখার জন্য
১. ইচ্ছা-অনিচ্ছাঃ
কোন একটি বিষয়ে নিজের আগ্রহ থেকেই লেখার জন্ম হয়। দেখা গেল কোন একটা বিষয়ে নিজের কিছু মতামত ও সবাইকে জানানোর একটা চাহিদা থেকেই বেশিভাগ লেখার উৎপত্তি। তবে সব লেখা যে, প্রকাশ করার মতো হবে তা নয়।২. নিজের প্রজেক্টঃ
টেকনিক্যাল লেখকগদের ক্ষেত্রে এ পদ্ধতিটা বেশ ভাল। ডিজাইনার বা ডেভলপাররা নিজেদের কাজের ধারাবাহিক চিত্রগুলো সংগ্রহ করে নিজের মতো করে লেখা শুরু করে দিতে পারে। কিভাবে এই কাজটি করা হলো…এরকম ধরনের লেখাটা লেখকের পক্ষে সহজ, কারন লেখক নিজেই কাজটি সম্ভব করেছে।৩. টাকার বিনিময়ে লেখাঃ
ফ্রিল্যান্স লেখকদের অনেকসময় বিষয় নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। তখনই বিপত্তি ঘটতে পারে। নিজে যা না জনে তা নিয়ে লিখতে হলে সেটাকে রিরাইটিং বলা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে সেই বিষয়ে ওয়েবে সার্চ দিয়ে অন্তত ৮/১০ টা লেখা পড়ে নিতে হয়। তার পর বায়ারের চাহিদাতুষ্টির জন্য লিখতে হয়। এখন কথা হলো টাকার বিনিময়ে লেখা কি খারাপ? আমার কথা হলো পৃথিবীর কোন সৃষ্টির দামই আর্থিক মূল্য দিয়ে নির্ধারণ করা উচিৎ না। লেখক যা লেখেন তার কোন আর্থিক মূল্য নির্ধাণ করা যাবে না। আমরা অনেকে অনেক ধরনের কাজে ব্যস্ত থাকি, সেখানে সময়ের বিনিময়ে টাকা পাই। আর সেটা যদি লেখালেখিতে ব্যায় করি তাহলে কয়েক ধরনের লাভ হতে পারে-- নিজের লেখার মান দিন দিন ভাল হবে। অনেক লেখকদের লেখার মানের সাথে নিজের লেখার একটা তুলনামূলক চিত্র ভেসে উঠবে, তাই আরও সচেতনতা সৃষ্টি হবে। আর যেথেতু এটার সাথে টাকার একটা সম্পর্ক আছে তাই লেখাটার প্রতি থাকবে আলাদা একটা দরদ। তাছাড়া, লেখাটা প্রকাশ পাওয়ার পরে আলোচনা ও সমালোচনা পরবর্তি লেখার জন্য হবে উপকারী।
- লিখতে গেলে অনেক পড়তে হয়। মেধা ভিত্তিক একটা পরিবেশ থেকে লেখক তার লেখার উপকরণ যোগার করে। আর পড়ার প্রতি আগ্রহ অনেক বেশি বেড়ে যায়। অনেক বড় মাপের লোকদের খুব কাছে চলে যাওয়া যায় এই লেখা পড়ার মাধ্যমে।
- টাকা পাওয়া ও আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া।
0 comments:
Post a Comment